সায়াফের অবশ্য করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে এত বেশি চিন্তা নেই। স্বাভাবিক পরিস্থিতির মতো বাইরে না যেতে পারলেও ঘরেই ও বেশ ভালো আছে, রাজার মতো। কারণ, পরিবারের বাকি সদস্যদের কেউ না কেউ তার দেখাশোনায় সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকেন। এই মহামারির সময়ে তা আরো বেড়েছে।
অবশ্য স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে এই মহামারির সময়টায় শিশুদের আরো বাড়তি যত্ন ও দেখভালের প্রয়োজন। কারণ বন্দি থেকে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।
এ ব্যাপারে কথা হয় জাহিদুল ইসলাম নামের এক অভিভাবকের সঙ্গে। তিনি পেশায় একজন ব্যাংকার। এত ব্যস্ততার মাঝেও অফিস শেষে বাচ্চাদের নিয়মিত সময় দেন বলে জানালেন।
ঘরবন্দি সময়ে শিশুদের দেখাশোনা নিয়ে তিনি বলেন, “বর্তমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ঘরবন্দি অবস্থায় শিশুরা রয়েছে। আমরা অভিভাবক হিসেবে যেটা করব তা হলো, আমরা নিজেরা তাদেরকে সময় দেব। তাদের সাথে আমরাও খেলব, গল্প করব।”