তার এক মেয়ে মাকে সুস্থ করার জন্য করোনাভাইরাসের সাথে লড়াই করে জয়ী হয়েছেন। সে চিকিৎসক না হয়েও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দিন-রাত তার মায়ের সেবা করেছেন।
মা এক পর্যায়ে সুস্থ করে উঠেন। মা দেখলেন তার বিপদের সময় সবাই তাকে ছেড়ে চলে গেছে, কিন্তু তার মেয়ে ছেড়ে যাননি। হাসপাতালে সেই মা সারাক্ষণ ছোট বাচ্চার মতো তার মেয়ের ওড়না ধরে রাখতেন।
হয়ত তার মনে হতো মেয়ে চলে গেলে সে মরে যাবে। নতুন করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করা সেই মা-মেয়ের ভালোবাসাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য আমি নিজের মনের রং তুলি দিয়ে একটি ছবি এঁকেছি।
এমনটাই তো হওয়া কথা, কিন্তু যখন দেশজুড়ে অমানবিকতার গল্প রচিত হচ্ছিল তখন এটা আমার কাছে ব্যতিক্রম মনে হয়েছে।
চিকিৎসকের কাজ কোনো রোগীকে অবহেলা না করা। তার দায়িত্ব যতটুকু সম্ভব রোগীকে সেবা দেওয়া। কিন্তু কোভিড-১৯ এর কারণে অনেক চিকিৎসকই পিছপা হয়েছেন। যদিও সেই সংখ্যা খুব বেশি না।
মানুষকে ফেলে দিবেন না। মানুষ তো মানুষের জন্যই৷ দূরত্ব বজায় রাখা মানে ছুড়ে ফেলা নয়।
তুমি কি জান, সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা হ্যালো শুধুই শিশুদের কথা বলে? বয়স যদি ১৮’র কম হয়, তাহলে তুমিও হতে পার শিশু সাংবাদিক! তাহলে আর কী, নিজের তৈরি প্রতিবেদন, ভিডিও প্রতিবেদন, ভ্রমণকাহিনী, জীবনের স্মরণীয় ঘটনা, আঁকা ও তোলা ছবি, বুক বা সিনেমা রিভিউ পাঠাতে পার আমাদের কাছে। লিখতে পার প্রিয় সাহিত্যিক ও ব্যক্তিত্বকে নিয়েও। এমনকি নিজের কথা লিখতেও নেই কোনো মানা। লেখা ও ভিডিও পাঠানোর ঠিকানা [email protected]। সঙ্গে নিজের নাম, ফোন নম্বর, জেলার নাম ও ছবি দিতে ভুলবে না কিন্তু। তবে তার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করো reg.hello.bdnews24.com |