কার্যতই থমকে আছে শিক্ষাব্যবস্থাও। ছয় মাস ধরে স্কুল-কলেজে যেতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। অনলাইনে যতটুকু সম্ভব হচ্ছে চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো।
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ এখনো থামেনি। এমন অবস্থায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিলে এ হার আরও বেড়ে যেতে পারে। বিদ্যালয়ের ছোট একটি শ্রেণিকক্ষে একসঙ্গে অনেক শিশুর ক্লাস করতে হয়, ফলে একজন আক্রান্ত হলে তা অন্যদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা অনেক।
কম বয়সের শিশুদের একা আইসোলেশনে রাখাও সম্ভব না। শিশুরা স্কুলের মাঠে দৌড়াদৌড়ি করে, খেলাধুলা করে, তাদের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা অসম্ভব। শিশুদের নিয়ে আসে অভিভাবক, বিশেষ করে মায়েরা। তারা সন্তানের জন্য অপেক্ষা করেন। স্কুলের সামনে সীমিত জায়গায় সামাজিক দূরত্ব মানা সম্ভব না।
এমন ঝুঁকির মধ্যেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পক্ষে কেউ কেউ। এই ক্ষতি মেনে নিতে হবে। আজকের শিশুরা দেশের ভবিষ্যৎ, সুতরাং এই শিশুদের কোনো ক্ষতি হওয়া মানেই দেশের ভবিষ্যতের ক্ষতি হওয়া।
অনলাইনে ক্লাস নিয়ে ঘাটতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ নিয়েও কম বিড়ম্বনা হচ্ছে না। ইন্টারনেটের মাধ্যমে হঠাৎ শিক্ষাদানে শিক্ষকরাও প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান ৩ অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধের ঘোষণা সরকারের। এই অনিশ্চয়তা আমাদেরকে হতাশায় গ্রাস করছে। নতুন দিনের প্রত্যাশায় দিন কাটছে শিক্ষার্থীদের।একদিন কেটে যাবে এই মহামারি, কলরবে ভরে উঠবে শিক্ষাঙ্গন।
তুমি কি জান, সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা হ্যালো শুধুই শিশুদের কথা বলে? বয়স যদি ১৮’র কম হয়, তাহলে তুমিও হতে পার শিশু সাংবাদিক! তাহলে আর কী, নিজের তৈরি প্রতিবেদন, ভিডিও প্রতিবেদন, ভ্রমণকাহিনী, জীবনের স্মরণীয় ঘটনা, আঁকা ও তোলা ছবি, বুক বা সিনেমা রিভিউ পাঠাতে পার আমাদের কাছে। লিখতে পার প্রিয় সাহিত্যিক ও ব্যক্তিত্বকে নিয়েও। এমনকি নিজের কথা লিখতেও নেই কোনো মানা। লেখা ও ভিডিও পাঠানোর ঠিকানা [email protected]। সঙ্গে নিজের নাম, ফোন নম্বর, জেলার নাম ও ছবি দিতে ভুলবে না কিন্তু। তবে তার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করো reg.hello.bdnews24.com |