১১জুলাই একটা বিষয় খেয়াল করলাম। এদিন প্রকাশিত খবরে দেখলাম, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১১,১৯৩ টি। আক্রান্ত সনাক্ত বলা হচ্ছে ২,৬৮৬ জন। যা তার আগের দিনের তুলনায় কম। যেটা আবার তার আগের দিনের তুলনায় কম। গত কয়েক সপ্তাহ জুড়ে একই জিনিস দেখছি। নমুনা পরীক্ষার হার কমার সাথে সাথে আক্রান্তের সংখ্যাও নিচের দিকে নামছে।
অন্যান্য দেশে যেখানে দিনের পর দিন টেস্টের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে, তখন বাংলাদেশ কি উল্টো পথে হাঁটছে? আমার মনে হয় টেস্টের সংখ্যা বাড়ানো উচিত।
অন্যদিকে আবার টেস্ট করার জন্য ফি নির্ধারণ করায় সাধারণ জনগণ টেস্ট করতে উৎসাহী হচ্ছে না বলে মনে হচ্ছে। অনেকের সঙ্গেই কথা বলেছি।
তাদের ধারণা যেহেতু কোনো ঔষুধ নেই তবে করোনা সনাক্ত করে কি লাভ তার চেয়ে বাড়িতে ফলমুল খাওয়া ও সাধারণ নির্দেশনা মানাই ভালো হবে ধারণাও করেন অনেকে। করোনাভাইরাসের উপস্থিতি সনাক্ত হলে এলাকার লোকজন অন্য নজরে বা আতঙ্কের চোখে দেখবে। আবার করোনাভাইরাস টেস্ট নিয়ে ইতালির গণমাধ্যমে দুর্নীতির খবর প্রকাশিত হওয়ায় জনগণের মনে সঠিক ফলাফল পাওয়া নিয়েও ফুটে উঠেছে দুশ্চিন্তা। এরকম ভাবনা থেকেই হয়ত টেস্ট করাচ্ছেন না অনেকে।
আসলে আমরা কোন দিকে যাচ্ছি? দেশে করোনাভাইরাসের প্রকোপ কি কমে গেছে? আমাদের মনে অনেক প্রশ্ন কিন্তু উত্তর নেই একটারও!
তুমি কি জান, সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা হ্যালো শুধুই শিশুদের কথা বলে? বয়স যদি ১৮’র কম হয়, তাহলে তুমিও হতে পার শিশু সাংবাদিক! তাহলে আর কী, নিজের তৈরি প্রতিবেদন, ভিডিও প্রতিবেদন, ভ্রমণকাহিনী, জীবনের স্মরণীয় ঘটনা, আঁকা ও তোলা ছবি, বুক বা সিনেমা রিভিউ পাঠাতে পার আমাদের কাছে। লিখতে পার প্রিয় সাহিত্যিক ও ব্যক্তিত্বকে নিয়েও। এমনকি নিজের কথা লিখতেও নেই কোনো মানা। লেখা ও ভিডিও পাঠানোর ঠিকানা [email protected]। সঙ্গে নিজের নাম, ফোন নম্বর, জেলার নাম ও ছবি দিতে ভুলবে না কিন্তু। তবে তার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করো reg.hello.bdnews24.com |