সব পরিবর্তন করে এনেছে এক নতুন স্বাভাবিকের। আমরা মানিয়ে নিচ্ছি, দৌড়ের মাঠে আছি জীবনকে বাঁচাতে।
মাত্র কয়েক মাস আগেও কেউ ভাবতে পারিনি এতদিন গৃহবন্দি থাকতে হবে। আমরা এতে অভ্যস্ত নই। ঘুরব, ফিরব, খেলব - এটাই ছিল জীবনের নিয়ম।
এখন সকাল হলেই থাকে না স্কুল-কলেজ যাওয়ার তাড়া। পড়াশোনা এখন অনলাইন নির্ভর। বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেড়ানো, আড্ডা দেওয়াটাও আর হয় না। তাদের সঙ্গে কথা বলতে একমাত্র মাধ্যম এখন অনলাইন।
আগে কিছু কেনাকাটা করার জন্য ভিড় করতাম বাজারে। এখন সব কিছু কিনতে হচ্ছে ঘরে বসে। অনলাইনই যেন স্বাস্থ্যনিরাপত্তা দিচ্ছে।
পড়াশোনার পাশাপাশি অনেকে সময়কে কাজে লাগাচ্ছে সৃজনশীল কাজ করে। কেউ ছবি আঁকছে, কেউ গল্প কবিতা লিখছে, কেউ বই পড়ছে, কেউবা বিভিন্ন রকম ভিডিও বানিয়ে আমাদের শিক্ষা এবং বিনোদনের খোরাক দিচ্ছে।
আগে সারাদিনই কাটত ব্যস্ততায়। সন্ধ্যায় ক্লান্ত শরীর নিয়ে যখন বাসায় ফিরতাম, মাঝে মাঝেই ভাবতাম যদি অনেক দিনের জন্য একটা ছুটি পাওয়া যেত। এখন মনে হয় আগের জীবনটাই অনেক ভালো ছিল। বন্ধুদের সাথে হৈ-হুল্লড় করে ঘুরে বেড়ানো যেত, বাইরে বের হওয়া যেত।
সুন্দর পৃথিবীটাকে না দেখতে পেরে কষ্ট হচ্ছে আমাদের। হয়ত সুস্থ হয়ে উঠবে পৃথিবী। নতুন সকালের অপেক্ষার প্রহর গুনেই এখন দিন কাটে।
তুমি কি জান, সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা হ্যালো শুধুই শিশুদের কথা বলে? বয়স যদি ১৮’র কম হয়, তাহলে তুমিও হতে পার শিশু সাংবাদিক! তাহলে আর কী, নিজের তৈরি প্রতিবেদন, ভিডিও প্রতিবেদন, ভ্রমণকাহিনী, জীবনের স্মরণীয় ঘটনা, আঁকা ও তোলা ছবি, বুক বা সিনেমা রিভিউ পাঠাতে পার আমাদের কাছে। লিখতে পার প্রিয় সাহিত্যিক ও ব্যক্তিত্বকে নিয়েও। এমনকি নিজের কথা লিখতেও নেই কোনো মানা। লেখা ও ভিডিও পাঠানোর ঠিকানা [email protected]। সঙ্গে নিজের নাম, ফোন নম্বর, জেলার নাম ও ছবি দিতে ভুলবে না কিন্তু। তবে তার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করো reg.hello.bdnews24.com |