যেই বয়সে বন্ধুদের সাথে খেলার মাঠে হই হুল্লোড়ে মেতে থাকার কথা সেই বয়সেই অভাবের সংসারের ঘানি টানতে হচ্ছে তাকে। কথা বলে জানলাম প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা আয় করে রাব্বি। আয়ের পুরো টাকাটাই তুলে দেয় মায়ের হাতে।
ও বলে, সংসারে অভাব বলেই আমার এই কাজ করতে হয়।
অভাবের কারণে পড়াশোনার করার ইচ্ছাটাও হারিয়ে ফেলেছে সে। তাই বড় হয়ে বড় কিছু করার স্বপ্নটাও জন্মায়নি।
সে বলে, অভাবের জন্য পড়াশোনা করতে পারি না। ইচ্ছাও করে না আর। বড় হইয়া কামই কইরা খামু।
রাব্বির মতো বহু শিশুরই পেটের দায়ে নামতে হয়েছে কাজে। সুখটা কবে মিলবে সেটা হয়তো অজানাই থাকবে।