মেয়েরা যাতে নিজেদের রক্ষা ও প্রতিরোধ করতে পারেন সেজন্য উশুর দীক্ষা দেওয়া হচ্ছে বলে রয়টার্সকে জানিয়েছেন সিমা।
ওই প্রতিবেদনে তিনি বলেন, “আমি কিশোরীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। কারণ আফগানে অজ্ঞতা বেড়েই চলছে।”
তিনি আরও বলেন, "আমরা উশু প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অজ্ঞতার বিরুদ্ধে লড়াই করব।”
প্রতিবেদনের ভিডিওতে শাওলিন ক্লাবের প্রশিক্ষক সিমাকে তার শিক্ষার্থীদের বরফে আচ্ছাদিত পাহাড়ে ও জিমে দীক্ষা দিতে দেখা যাচ্ছে। এছাড়াও, আন্তজার্তিক গণমাধ্যমের ওই ভিডিওটিতে শিক্ষার্থীরা ‘উশু’ খেলায় তাদের তলোয়ারী দক্ষতা প্রমাণ করে।
‘মেয়েকে সমর্থন ও সহযোগিতা দিতে পেরে গর্বিত’ বলেছেন ওই প্রশিক্ষকের বাবা কাবুলের ওই জিমের মালিক রহমতুল্লাহ আজিমি।
বিবিসি বাংলার আরেক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বেসরকারি ক্লাবটির নারী সদস্যরা মূলত শিয়া সম্প্রদায়ের হওয়ায় তাদের ঘরের বাইরে যাওয়ার স্বাধীনতা থাকায় খেলাধুলায় প্রশিক্ষণ নেবার সুযোগ পাচ্ছে।