সিলেবাসের গণ্ডি পেরিয়ে স্কাউট, বিএনসিসি, যুব রেড ক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন রকম সহশিক্ষা কার্যক্রমে বাড়ছে তাদের উপস্থিতি।
এতে করে তারা আত্মবিশ্বাসী হওয়াসহ আরও অনেক কিছু শিখছে।
আর এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য শেখা হচ্ছে হচ্ছে শৃঙ্খলা। এই ধরণের কার্যক্রমে প্রতিটি কাজ শৃঙ্খলার সাথে হয় বলে শিশুদের মধ্যে শৃঙ্খলাবোধ জন্মে। তাছাড়া এসব কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে তারা নেতৃত্ব, দেশপ্রেম, বিপদ-আপদ মোকাবেলার কৌশল ইত্যাদি গুণাবলী আয়ত্ত করে খুব সহজে।
একটি দেশের উন্নয়নে সুনাগরিকের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করার উপায় নেই। আর এসব কার্যক্রম যেন বীজ বুনছে ভবিষ্যত সুনাগরিকের।
মানবসেবামূলক বিভিন্ন কাজেও অংশ নেয় তারা। গত কয়েক বছর আগেও বেশিরভাগ অভিভাবক এ ব্যাপারে তাদের সন্তানদের নিরুৎসাহিত করলেও এখন সেই পরিবেশ নেই বললেই চলে।
অভিভাবকরা এখন ইচ্ছে করেই তাদের সন্তানদের এসব সংগঠনের সাথে জড়িত করছেন। সরকারও এক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই, পাঠ্যবইয়ে সহশিক্ষা কার্যক্রমের বিভিন্ন বিষয়াদি যোগ করে শিক্ষার্থীদের এর সাথে পরিচিত করা হচ্ছে ।
সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের মনের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকাশ করছে, চরিত্রবান হিসেবে গড়ে উঠছে।