দেখা যায় স্কুলে আসার পথে বখাটের অত্যাচারে সে হয়ত আর পড়তেই চাচ্ছে না। কখনও দেখা যায় ও পড়তে চাইছে ওর মা বাবা দিচ্ছে না। ইচ্ছের বিরুদ্ধে বিয়ে করে চলে যায় শ্বশুর বাড়ি।এছাড়া অনেকে বখাটের অত্যাচারে আত্মহত্যা পর্যন্ত করে।
এভাবেই মেয়েরা স্কুল থেকে ঝরে পড়ে। লেখাপড়ার সাধ পুরণ হয় না। নিরক্ষর থেকে যায় আমাদের সমাজের অনেক বড় একটা অংশ।
আর্থিক অসচ্ছলতার জন্যও লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায় অনেকের। নিজের খাবার জোটাতে কাজ করে শ্রমিক হিসেবে। এই কারণে শুধু মেয়েরা নয় ছেলেরাও পিছিয়ে পড়ছে লেখাপড়া থেকে। কজনের খোঁজ রাখি আমরা।
এই শিশুরা যদি শিক্ষার আলো না পায় তাহলে এরা সমাজ ও দেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। আর যদি লেখাপড়া শিখে মানুষের মত মানুষ হয় তাহলে এরাই একদিন দেশের হাল ধরবে।
এজন্য দরকার শুধু একটু সচেতনতা। সমাজ ও সরকারকে এখনি স্কুল থেকে শিশুদের ঝরে পড়া রোধে কাজ করতে হবে। সচেতন করে তুলতে হবে অভিভাবকদের। তাহলেই আমাদের দেশটা একদিন নিরক্ষরমুক্ত হয়ে যাবে।