এই কিশোর বা কিশোরীরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনেক বড় ব্যক্তির দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়।
আমাদের সমাজ ব্যবস্থার জন্য অনেকেই এর শিকার হয়েও চুপ করে থাকে। কারণ আমাদের সমাজে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যে শিকার হয় তাকেই দোষ দেয়া হয়। এছাড়া তাদের যথেষ্ট অপমানও সহ্য করতে হয়।
একসময় অপমানের পরিমাণ এতো বেশি হয় যে অনেক জীবন অকালে ঝরে পড়ে। আর এর জন্য শুধু মাত্র আমাদের সমাজ ব্যবস্থা দায়ী। আমরা যদি আমাদের ছেলে মেয়েদের নিরাপদে চলাচলের সুযোগ করে দিতে না পারি তাহলে আমাদের এই দেশকে কি বলবো?
সমাজের এই নোংরা ব্যবস্থা বোঝানোর জন্য কোন উদাহরণ দেয়ার দরকার নেই বলেই আমি মনে করি। কেননা প্রতিদিন প্রতিটি জায়গায় কেউ না কেউ এই হয়রানির শিকার হচ্ছে।
আমার মনে হয় এই জঘন্য অভিজ্ঞতার মুখোমুখি সবাই কম বেশি হয়েছে। কিন্তু তোমরা কেউ প্রকাশ করতে পারো না। পারনি প্রতিবাদ করতেও। আমার মনে হয় আমার এই লেখা পড়ার পর তোমার নিজেকেই নিজের দোষারোপ করা উচিত। কেন সেদিন তুমি এর প্রতিবাদ করনি।
এই জঘন্যতা দূর করতে তোমার আমার যে খুব বেশি পরিশ্রম করতে হবে তা কিন্তু নয়। আমাদের একটু সচেতনতাই পারে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার করতে।
এছাড়া বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যবহার করে মানুষকে সচেতন করতে হবে এবং এর আইনি শাস্তি সম্পর্কে সবাইকে জানালেও অনেকটা মুক্ত হব বলে আশা করা যায়।
আরও খবর