আগে শিক্ষার্থীদের বোর্ড পরীক্ষায় নকল করার প্রবণতা ছিল প্রবল রকমের। এরপর সরকারি নজরদারিতে নকল করে পাশ করার হার কমে গেলেও বেড়েছে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা।
কোনো প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার পর খুব দ্রুত তা ছড়িয়ে পরে হাতে হাতে। এক্ষেত্রে ইন্টারনেটের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো ব্যবহৃত হয় বেশি। মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে এসব প্রশ্ন কিনে নিতে হয়।
পরীক্ষার দুয়েকদিন আগেই শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে পৌঁছে যায় প্রশ্নপত্র। এতে অনেক অযোগ্য শিক্ষার্থীরা ভালো ফলাফল করে আর অনেক মেধাবী হারিয়ে যায়।
কম পড়ালেখা করেই ভালো ফল পেলেও ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে বিপাকে পড়ে এই শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় এদের নাম খুঁজে পাওয়া যায় না।
মেধা ধ্বংসের এই প্রক্রিয়া বন্ধ করতে জরুরি পদক্ষেপ নেয়া দরকার।