উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের সমাপনী পরীক্ষায় জেলার দুইশত বিদ্যালয়ের ৪,৮২৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে ২,৪৩৪ জন ছাত্র ও ২,৩৮৯ জন ছাত্রী অংশ নেয়। এবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনীতে অংশ নেয় ২৭ বিদ্যালয়ের ২৩২ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ১৩০ জন ছাত্র ও ১০২ জন ছাত্রী। তবে গত বারের তুলনায় এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া ২০১৫ সালের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নেবে ২৭১টি বিদ্যালয়ের ৬,৩৫৩ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ছাত্র ৩,২৩৭ জন এবং ছাত্রী ৩,১১৬ জন।
এছাড়াও এবারের পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ২৭ জন এবং ইংরেজী ভার্সনে ছয় জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবে।
পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম বলেন, বর্তমান সরকার বিনামূল্যে বই দেওয়াসহ মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দিচ্ছে। এতে সবাই বিদ্যালয়মূখী হচ্ছে। তাই পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে।
আগামীতে এ সংখ্যা আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এদেশে কেউ অশিক্ষিত থাকবে না, সবাই সুশিক্ষায় বেড়ে উঠবে।