উত্তরার দক্ষিণখানের আজমপুর ও চৈতি কাঁচা বাজার ঘুরে দেখা যায়, কেজি প্রতি ৫০ টাকার নিচে কোন সবজি নেই বাজারে।
প্রতি কেজি পটল ৫০-৬০ টাকা, করলা ৬০-৭০ টাকা, ঢেঁড়শ ৫০-৫৫ টাকা, ঝিঙে ৫০ টাকা, টমেটো ৮০-৯০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৮০-১০০ টাকা, ধনেপাতা ৪০০ টাকা চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, বেগুন ৬০-৭০ টাকা, বরবটি ৮০-৮৫ টাকা ও পেঁয়াজ ৬০-৬৫ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।
বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সরবরাহ কম থাকায় বাজারে শাক-সবজি, মাছ ও কাঁচামালের দাম প্রতি কেজিতে ১০-১২০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে গেছে।
চৈতি কাঁচা বাজারের সবজি বিক্রেতা মো. বাচ্চু মিয়া জানান, বর্ষা মৌসুমে এমনিতেই সবজির দাম বাড়তির দিকে থাকে। তবে এ বছর বন্যা হওয়ায় অনেক এলাকার ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে সবজির সরবরাহও কমে গেছে। তাই সবজির দামও একটু বেশি।
সবজি বিক্রেতা ইলিয়াস হোসেন জানান, বেশি দামে কিনতে হচ্ছে বলে তারা বেশি দামে বিক্রি করছেন।
আজমপুর কাঁচা বাজারে কথা হয় গার্মেন্টস কর্মী রাশিদা বেগমের সঙ্গে। তিনি জানান, বাজারে সব ধরনের সবজির দামই চড়া। দাম বেড়ে যাওয়ায় বাজার খরচও বেড়ে গেছে।
আশরাফুল ইসলাম নামের আরেক ক্রেতা জানান, আগের তুলনায় এখন বাজারের সব সবজির দামই বেশি। তবুও কিছুই করার নেই খেতে হবে তাই বাধ্য হয়ে বেশি দামেই কিনতে হচ্ছে ।