প্রতিদিন এ স্টেশনে ডেমু ও সাধারণ ট্রেন থেমে যাত্রী তুললেও এখান থেকে ট্রেনের কোন টিকিট বিক্রি হতো না।
কাটিরহাট রেলওয়ে স্টেশন হতে টিকিট নিতে পেরে খুশি স্থানীয় যাত্রীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সাধারণ ট্রেনের জন্য ১৪৬টি এবং ডেমু কমিউটার ট্রেনের জন্য প্রায় ১০০টি টিকিট বিক্রি হয়েছে।
স্টেশনের দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ থাকায় এই রেলসড়কে ট্রেনে চলাচলকারী যাত্রীদের ট্রেনের টিকিট, সময়সূচি, মালপত্র বুকিং করতে গিয়ে নানা ধরনের জটিলতায় পড়তে হতো।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, ব্রিটিশদের তৈরি এ স্টেশনে এক সময় জমজমাট অবস্থা ছিল। কিন্তু ২০০৭ সালের পর থেকে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় স্টেশনটি প্রায় পরিত্যক্ত হয়ে পড়েছিল।