দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জের বিভিন্ন স্কুল ঘুরে দেখা যায়, স্কুলে শিক্ষকরা উপস্থিত থাকলেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি খুব কম।
পলাশবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ঈদের জন্য অনেকেই এখানে ওখানে বেড়াতে যায়। এ কারণেই ঈদের পর এক দেড় সপ্তাহ ছাত্র-ছাত্রীর উপস্থিতি কম থাকে।
তিনি আশা করেন আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে উপস্থিতি বাড়বে।
নবম শ্রেণির ছাত্র যায়িদ জানায়, ঈদ করতে বাড়িতে আত্মীয়রা এসেছেন। তাদেরকে সময় দিতে ইচ্ছে করে, ঘুরতে ইচ্ছে করে বলেই স্কুলে যাওয়া হয়নি।
তবে সন্তানের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে অনেক অভিভাবকই কোথাও ঘুরতে যান না।
এ ব্যাপারে এক কর্মজীবী মা বলেন, সন্তানের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে ঈদে কোথাও যাননি তিনি।
"ঈদে কোথাও বেড়াতে গেলেই দেরি হয়ে যায় অনেক সময়। এতে বাচ্চার পড়ার ক্ষতি হয়। তাই কোথাও যাইনি।"
ছাত্র-ছাত্রীর অনুপস্থিতির ব্যাপারে দাউদপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক শাহজাহান বলেন, সব ঈদের পরই স্কুলে উপস্থিতি কম থাকে। কয়েকদিন গেলেই সব স্বাভাবিক হয়ে যায়।