বৃহস্পতিবার ভোরে এই ভাঙন শুরু হয়।
অবশিষ্ট দোকানের মালামাল সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
ইউনিয়নের হায়দার মজুমদার, মো. রিয়াজ, রাজ্জাক মজুমদার, মো. কাশেমসহ আরো অনেকের দোকান নদীতে চলে গেছে।
এখনও এই ভাঙনের হুমকির মুখে আছে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়, প্রাথমিক বিদ্যালয়, কমিউনিটি ক্লিনিকসহ আরো বেশকিছু প্রতিষ্ঠান।
স্থানীয় ব্যবসায়ী হান্নান সরকার জানান, প্রতি বছরই একটু একটু করে নদীর গর্ভে বিলীন হচ্ছে চরকাউয়া।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে এসে জেলা প্রশাসক ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজকে তরান্বিত করার জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন।
এসময় তিনি ভাঙন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে আর্থিক সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দেন।
সাবেক ইউপি সদস্য মো. বাবুল খলিফা (৪০) জানান, আর্থিক সহায়তা না দিয়ে নদীর তীরে স্থায়ী বাঁধ দেওয়ার ব্যবস্থা করা উচিত।