সম্প্রতি আলমডাঙ্গা উপজেলার গোকুলখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভবনে ফাটল দেখা দেয়।
এ নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রকৌশলী হাসনাত মাহমুদের বরাত দিয়ে শিক্ষা অফিসার খোন্দকার রুহুল আমিন বলেন,"ভবনটি তেমন ঝুঁকিপূর্ণ নয়।"
তবে তিনি এখনও স্কুলটি পরিদর্শনে যাননি বলেও জানান।
স্কুলটির প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক এতগুলো শিক্ষার্থী নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় আছেন।
এ ব্যাপারে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির মিটিং হয়েছে।
শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রকৌশলী হাসনাত মাহমুদ স্কুলটি পরিদর্শন করেন বলেও জানান তিনি। যার বরাত দিয়ে শিক্ষা অফিসার ঝুঁকি নেই বলছেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভবনের দেয়াল ও ছাদে ফাটল দেখা দিয়েছে। তারপরও ঝুঁকি নিয়ে ক্লাস করছে শিক্ষার্থীরা।
ধসে পড়ার আতঙ্কের কারণে উপস্থিতি কমে গেছে বলে জানায় শিক্ষার্থীরা। ঠিকমত ক্লাসও হচ্ছে না বলেও জানায়।
তবে স্থানীয় এক সাংবাদিক জানান, কয়েকদিন আগে চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করেন।
ফাটল ধরা পুরোনো ভবনে ক্লাস চলতে দেখে যত দ্রুত সম্ভব ভবনটি সংস্কার করা হবে বলে আশ্বাস দেন তিনি।
১৯৪৭ সালে একতলা ভবনে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। শিক্ষার্থী বেড়ে গেলে দ্বিতল ভবন তৈরি করা হয়।