রাজশাহী মডেল স্কুল এন্ড কলেজে মঙ্গলবার দুপুরে ভূমিকম্পের পর আর ক্লাস হয় না। স্কুল ছুটি হয়ে যায়।
প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শফিকুল ইসলাম জানান, ভূমিকম্পের সময় তিনি শিক্ষকদের সহায়তায় শিক্ষার্থীদের ভবন থেকে নিরাপদ দূরত্বে স্কুল মাঠে দাঁড় করান। ঘটনার দিন আর পাঠদান না করে তাদের ছুটি দিয়ে দেন।
পাঁচতলা বিশিষ্ট এই স্কুল ভবনে প্রতিদিনের মত ক্লাস চলছিল। ‘ভূমিকম্প’, ‘ভূমিকম্প চিৎকার শুনে শিক্ষার্থীরা হুড়মুড় করে মাঠে নেমে আসে। সিঁড়ি বেয়ে নামার সময় তারা বেশ কজন আহত হয়।
ভূপৃষ্ঠের ১৫ কিলোমিটার গভীরে এটা শুরু হয়েছিল নেপালে। এরপর দেড় ঘণ্টার মধ্যে কয়েক দফা সেখানে ভূকম্পন হয়। তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার বেলা ১টা ৫ মিনিটে এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৩।
গত ২৫ এপ্রিল এর চেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্পে নেপালে প্রায় আট হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আর আজকের ঘটনায় দুপুর পর্যন্ত সেখানে ১৪ জনের মৃত্যুর খবর জানা গেছে।