শুধু শিবালয় উপজেলায়-ই নয়, জেলার অন্যান্য উপজেলায়ও ব্যাপকহারে কমে যাচ্ছে এর চাষ। এসব এলাকার কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তেল ও সারের দাম দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। সেই সাথে বাড়ছে বিদ্যুতের দামও। কিন্তু ধানের আশানুরুপ দাম পাচ্ছেন না তারা ফলে লোকসানের মুখে পড়ে বাধ্য ছেড়ে দিতে হচ্ছে ইরির চাষ।
এ ব্যাপারে কথা বললে আবুল হোসেন নামের একজন কৃষক জানান, সার ও তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় ইরি চাষে এখন লোকসান হয়। তাই এ বছর তিনি ইরি বাদ দিয়ে ভুট্টা চাষ করেছেন।
এ ব্যাপারে শিবালয় উপজেলার সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মো. নিজাম উদ্দিনের সাথেও কথা হয় আমার। তিনি জানান, ইরি চাষে লোকসান হওয়ায় কৃষকেরা এখন পেঁয়াজ ও ভুট্টা চাষে বেশি আগ্রহী হচ্ছে। তবে ইরি চাষের জন্য সরকারি কোন অনুদান বা উপকরণ আসলে তা দিয়ে কৃষকদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করা হবে।