আলু লাগানোর ৫৫ দিনের মাথায় আলু তোলা হল এবার। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জমি থেকেই ব্যবসায়ীরা পাইকারি হিসাবে ৫৫ টাকা কেজি দরে আলু কিনছেন।
সাড়ে সাত হাজার টাকা খরচ করে ১২ শতক জমিতে আগাম আলু চাষ করেছেন কিশোরীগঞ্জ উপজেলার উত্তর দুরাকুটি গ্রামের কৃষক কাইয়ুম মিয়া।
তিনি জানান, শনিবার তিনি তার এই জমির আলু বিক্রি করে পেয়েছেন সাড়ে ১৮ হাজার টাকা। আলু চাষে তার লাভ হলো সাড়ে প্রায় ১০ হাজার টাকা।
আরেক চাষি সোলেমান আলী জানান, এবার আবহাওয়া অনুকূল ছিল। আর বীজের দাম কম ও প্রয়োজনীয় সারের সরবরাহ ভালো ছিল।
তিনি সাড়ে সাত বিঘা জমির আলু বিক্রি করলেন প্রায় দুই লাখ টাকায়। যেখানে তার খরচ হয়েছিল প্রায় ১ লাখ।
এ ব্যাপারে নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মহসীন রেজা বলেন, “আগাম জাতের আলু সবচেয়ে বেশি চাষ হয় নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলায়।"