সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে নবীগঞ্জ উপজেলার জোয়ালভাঙ্গা হাওরসহ প্রায় সব হাওরেই কৃষক ও কৃষাণীরা আমন ধান কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত।
রিপন নামের এক কৃষক জানান, ভালো পরিবেশ ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ কম থাকায় ভালো ফলন হয়েছে। তবে এখন ধানের দাম কমতে শুরু করেছে বলে কিছুটা হতাশ।
সিরাজ নামের আরেক কৃষক জানান, মণে ৯শ থেকে ১ হাজার টাকা না পেলে তাদের ক্ষতি হবে। কারণ অতিরিক্ত মূল্যে বীজ, সার, কীটনাশক, ডিজেলসহ নানা উপকরণ কিনে চাষ করেছেন। এছাড়া মহাজনের পাওনা পরিশোধ করতে হবে বলেও অনেকে দুশ্চিন্তা করছেন।
কৃষি অফিসের হিসাব মতে উপজেলায় ১৩টি ইউনিয়নে ১ হাজার ৩শ ৮০ হেক্টর জমিতে আমনের চাষ হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি। প্রতি হেক্টর জমিতে ধান হয়েছে গড়ে সাড়ে ৫ মেট্রিক টন। এতে চাল হবে সাড়ে ৩ মেট্রিক টন করে।