এতে স্কুলের নিরাপত্তাও কমেছে। স্কুল থেকে বিভিন্ন সময় চুরিও হয়েছে।
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রি সেতু বলে, "ক্লাস করতে ভয় লাগে।"
চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র রমজান বলে, "ভাঙা স্কুলে ক্লাস করতে ইচ্ছা করে না।"
তিনি বলেন, "এই বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে অনেকবার লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছি, কোন ফল পাইনি।”
এই স্কুলের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১১৪ এবং আর শিক্ষক আছেন চারজন।
কোন বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটার আগেই দ্রুত স্কুল ভবন নির্মাণ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন সহকারী শিক্ষক নজরুল মোল্যা।
এ বিষয়ে জানতে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে মোবাইলে ফোন করলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।