ইউনিসেফের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, সরবরাহের মধ্যে রয়েছে ডিটারজেন্ট পাউডার, সাবান, কলস, জগ, ডায়পার, স্যানিটারি ন্যাপকিন, তোয়ালে ও স্যান্ডেল।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউনিসেফ প্রতিনিধি এদুয়ার্দ বেগবেদার বলেন, “সেখানে সবকিছুরই তীব্র সংকট। তবে বেশি সংকট বাসস্থান, খাদ্য ও পরিষ্কার পানির।
“ওই পরিবেশে শিশুদের পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বেশি। আমাদের সবারই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ, অসুরক্ষিত শিশুদের রক্ষায় এগিয়ে যাওয়া।”
রোহিঙ্গা শিশুদের জরুরি সহায়তার জন্য আগামী চার মাসে ৭৩ লক্ষ ডলারের জন্যে আবেদন করেছে ইউনিসেফ।
চলতি বছরের ২৫ অগাস্টের পর, চার লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী, যাদের মধ্যে ৬০ ভাগই শিশু।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরকে পানি সরবরাহ ও বহনের সহায়তার পাশপাশি টিউবয়েল স্থাপন ও সংস্কারে ইউনিসেফ কাজ করছে।