ওরা অবিভাবককে গোপন করে ব্যবহার করছে ফেইসবুক, টুইটারসহ অন্যসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। এর ফলে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার ওপর বলে অভিভাবক অভিযোগ করেছেন।
কিছু শিক্ষার্থী এ কাজে অবসর সময়টুকু বেছে নিলেও অধিকাংশই স্কুলে, পথে-ঘাটে, পড়ার টেবিলসহ সব জায়গায় ব্যস্ত কম্পিউটার, ট্যাবসহ মোবাইল ফোনে।
এর ভালোমন্দ দুই দিকই আছে স্বীকার করে এক শিক্ষার্থী জানায়, অনেকদিন যোগাযোগ নাই এমন বন্ধুদের সাথে কথা হলে ভালো লাগে। কিন্তু কেউ যখন খারাপ টেক্সট পাঠায় সেটা খারাপ লাগে।
আরেক শিক্ষার্থীর মতে সারাদিন স্কুল আর কোচিংয়ের পরে ফেইসবুক খানিক আরাম দেয়।
অভিভাবককে গোপন করেই ফেইসবুক ব্যবহার করতে হয়, জানায় আরেক শিক্ষার্থী।
একজন অভিভাবক বলেন, “বন্ধুতার দরকার আছে। সে জন্যে যোগাযোগ মাধ্যম খারাপ নয়। তবে ভালো বন্ধু, খারাপ বন্ধুকে চিনতে হবে, বুঝতে হবে। তবে লিমিটেশানস ক্রস করলে সেটা খারাপ।”
সন্তানের সঙ্গে বন্ধুত্বসুলভ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের কারণে তৈরি হওয়া অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব বলে মনে করেন অনেক অভিবাবক।