সরেজমিনে দেখা যায়, এলাকার মানুষের পরাপারে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ফসল বাজারজাতে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা।
চাষি নেজাম উদ্দিন জানান, দুমাস ধরে গৃহপালিত পশু নিয়ে পার হওয়া যায় না। চাষবাসে খুব কষ্ট হচ্ছে। কোনো মতে ধান রুয়েছেন।
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে ধান পাকার পরে অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে বলে তিনি আক্ষেপ করেন।
গণি বটতল ভাঙা কালভার্টের বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে শিশুরা একলা পার হতে পারে না, জানান একজন অভিভাবক।
উত্তর রাঙ্গুনিয়া ডিগ্রি কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র আমান উল্লাহ বলেন, ‘খারাপ রাস্তার কারণে কলেজে যেতে কষ্ট হয়।রিক্সা সিএনজি পাই না, সাইকেল চালিয়েও যাওয়া সম্ভব হয় না।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে একাধিকার দাবিও তুলেছেন এলাকাবাসী কিন্তু তাতেও কোনো ফল হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
তাদের আরও অভিযোগ, একাধিকবার মেরামতের জন্য মাপজোক করা হলেও কোন কাজ হয়নি।
দক্ষিণ রাজানগর ইউপি চেয়ারম্যান আহমদ ছৈয়দ তালুকদার কালভার্ট সংস্কারের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. দিদারুল আলম জানান, সড়কের টেন্ডার, ওয়ার্ক অর্ডার হয়ছে। যথা সময়ে কাজ আরম্ভ করা হবে।’