সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে বেচাকেনা। এই জন্য শেষ মুহূর্তের বেচাকেনায় ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা রয়েছেন এগিয়ে।
ছেলেকে নিয়ে নজরুল ইসলাম ঈদের কাপড় কিনতে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি রাজমিস্ত্রির কাজ করি। আমার তিন ছেলে আর এক মেয়ে।
‘বড় বড় দোকানে একজনের পোশাকই কমপক্ষে দুহাজার চায়। আর এই ফুটপাতে এক থেকে দেড় হাজার টাকায় চার জনেরই কাপড় কিনলাম।’
ফুটপাতের দোকানদার মালেক মিয়ার জানান, দুই তিন দিন পরেই ঈদ। তাই এই সময় প্রচুর বেচাকেনা বেড়ে গেছে। দাম কম হওয়ায় মানুষ যার যেমন সাধ্য তেমন কিনছেন।
‘আমার দোকানে সব ধরণের পোশাক আছে। শার্ট, প্যান্ট, টি-শার্ট, ফ্রক, লেহেঙ্গা, ডিভাইডার টপস, সব ডিজাইনের পোশাক মানুষ কিনতে পারবেন,’ বলেন তিনি।
মন্টুর বয়স ১০ বছর। সে জানায়, নিজের জন্য প্যান্ট ও জামা আর ছোট বোনের জন্য লাল রঙের জামা কিনছি।
মন্টুর বাবা জানান, ফুটপাতের কাপড় ছাড়া বড় দোকানের কাপড় কেনা তার সাধ্যের বাইরে।
ফুটপাতে কেনা নতুন জামা ও প্যান্ট পেয়েই মন্টু খুব খুশি।