স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দুটি ভাগে ভাগ হয়ে শুক্রবার এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।
সংকেত দেখে খুঁজে বের করতে হবে গুপ্তধন। এমনটাই ছিল ট্রেজার হান্টিং প্রতিযোগিতা। সাথে ছিল অ্যাডভেঞ্চার অলিম্পিয়াড, শিক্ষার্থীদের তোলা আলোকচিত্র ও দেয়াল ম্যাগাজিনের প্রদর্শনী। সব মিলিয়ে ইভেন্ট ছিল আটটি।
ক্লাবের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সেক্রেটারি হাসিবুর রহমান হ্যালোকে বলেন, ‘এটাই দেশের প্রথম অ্যাডভেঞ্চার ফেস্ট।’
ক্লাবের মডারেটর ও নটরডেম কলেজের শিক্ষক স্টিফেন ডন জানান, ‘জীবনে অ্যাডভেঞ্চার প্রয়োজন। এরকম খেলা হয়তো অনেকে কম্পিউটারে খেলেছে কিংবা টিভিতে দেখেছে। আমরা চাইলাম সবাইকে একটা বাস্তব অভিজ্ঞতা দিতে।’
উৎসবে ওয়াল ম্যাগাজিনে অংশ নেয়া ভিকারুননিসা নুন স্কুলের শিক্ষার্থী মাইশা শাহিন তাহা উৎসবে অংশ নিতে পেরে বেশ আনন্দিত।
‘আমি চাই এমন উৎসব আরো হোক’, বলেন তাহা।
মাইলস্টোন কলেজের তাহসিনুল হক রুদ্র ভালোবাসেন অ্যাডভেঞ্চার। দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়ানো তার পছন্দ। তিনি বলেন, ‘আমার অ্যাডভেঞ্চার খুব পছন্দ। তাই এখানে আসা।’
কলেজটির আউটওয়ার্ড বাউন্ড অ্যাডভেঞ্চার ক্লাব অনুষ্ঠানটির আয়োজক।
সোমবার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।