দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ১৭ মার্চ ‘বাংলাদেশে বন ব্যবস্থাপনা: ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে।
বর্তমানে বাংলাদেশে বনভূমির সংখ্যা অনেক কম। বিজ্ঞানীরা বলেন, একটি দেশে মোট ভূমির ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা প্রয়োজন। কিন্তু বাংলাদেশের মোট বনভূমির পরিমাণ শতকরা ১৭ ভাগ।
জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে বাংলাদেশসহ পৃথিবীব্যাপী বনভূমির পরিমাণ কমে আসছে। কমছে গাছগাছালির সংখ্যা। জীবজন্ত ও বন্য প্রাণী বিলুপ্ত হচ্ছে। পরিবেশ বিপর্যস্ত হচ্ছে। পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে সৃষ্টি হচ্ছে সুনামি, ঘূর্ণিঝড় এবং ভূমিকম্পের মতো নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
২০১২ সালে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের এক সভায় বন ও বনভূমির নিরাপত্তা রক্ষায়, ২১ মার্চকে আন্তর্জাতিক বনদিবস হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর থেকে প্রতি বছর সারা বিশ্বে বনদিবস পালন করা হয়।