রাজশাহীর বাঘা উপজেলার জোতকাদিরপুর গ্রামের এই নারী ভ্যানচালক (৫০) জানান, এই টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছেন।
তিনি বলেন, ‘গরুর যত্ন নিচ্ছি ও অবসর সময়ে ভ্যান চালাচ্ছি। এবার ছেলে জায়েদুল ইসলামকে স্কুলে ভর্তি করে দেবো’।
জায়েদুল এর আগে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে।
‘মা রিকশাভ্যান চালিয়ে ভাগ্য ঘোরাবেন’ এই শিরোনামে হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে প্রকাশিত সংবাদ পড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিদ্যা বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ‘মাইক্রোবায়োলজি চ্যারিটি ক্লাব’-এর উদ্যোগে এই সহায়তা পাঠান।
বিকাশের মাধ্যমে জায়েদা বেগমের কাছে এই টাকা পাঠান হয়।