দেশের কিছু কিছু জায়গার আদিবাসী শিশুরা মাতৃভাষায় পাঠ্যবই পেলেও এসব জনগোষ্ঠীর শিশুরা এখনও বাংলা ভাষার বই পড়ছে।
আদিবাসী শিক্ষার্থী রোজিনা মার্ডি জানায়, স্কুলে বাংলা ভাষার বই পড়তে অনেক কষ্ট হয়। আবার বাসায় গিয়ে মাতৃভাষায় কথা বলতে হয়।
“স্কুলের বই যদি আমাদের নিজস্ব ভাষায় হয় তাহলে অনেক ভালো হয়।”
সুজন মোরমো নামের আরেক শিক্ষার্থী বলে, “আমি বাংলা ভাষায় ভালো করে কথা বলতে পারি না। বাংলা উচ্চরণ করতে কষ্ট হয়।”
আদিবাসী শিক্ষক আসুন তাকেজ জানান, স্কুলে আদিবাসী ছাত্রের সংখ্যা কম থাকার এটা এক্তা কারণ।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক আব্দুল আওয়াল বলেন, “সরকার ক্ষুদ্র নৃ-জনগোষ্ঠীর শিক্ষা, অধিকার, ভাষা রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ক্ষুদ্র নৃ-জনগোষ্ঠীর ভাষা লিপি সংরক্ষণের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।”
ঠাকুরগাঁওয়েও সরকার ক্ষুদ্র নৃ-জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে অনেক কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান তিনি।