জেলা প্রশাসন ও জেলা ইনোভেশন টিমের উদ্যোগে পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু হয়।
আয়োজকরা জানান, এক জন প্রশিক্ষক ও বেশ কয়েকজন প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী শিশু পরিবারের সব মেয়েদের নিয়মিত তায়কোয়ান্দো শেখাচ্ছেন।
বিপদে তায়কোয়ান্দো মেয়েদের সাহায্য করবে, এমনটাই ধারণা আয়োজকদের।
শিশু পরিবারেই বড় হচ্ছে শারমিন আক্তার স্মৃতি। ওর বয়স ১৫ বছর। ও বলে, “এটা আমাদের অনেক ভালো লাগছে। প্রতিদিন বিকেলে আমরা এই প্রশিক্ষণে আসি।”
প্রধান প্রশিক্ষক বলেন, "এটি আয়ত্ব করার মাধ্যমে শিশুরা আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে। প্রায় অর্ধশতাধিক মেয়ে এখানে প্রশিক্ষণ পাচ্ছে।
“তারা বেল্ট পরিবর্তনের মাধ্যমে এক ধাপ এক ধাপ করে পার হবে।”
এ বিষয়ে মানিকগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( সার্বিক) মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, "আমরা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিশু পরিবারের শিশুদের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা প্রদান করে থাকি। আর এবার জেলা ইনোভেশন টিমের সহযোগিতায় এ কাজটি আমরা চালিয়ে যাচ্ছি। আমি নিয়মিতই সেখানে একবার করে যাই ও শিশুদের প্রশিক্ষণসহ নানা বিষয়ে তাদের খোঁজ খবর নেই।”