প্রতিবেদনে বেশ ক’টি আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করায় সরকারের প্রশংসা করা হয়েছে। উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স এবং শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রসঙ্গে।
বৃহস্পতিবার এই চূড়ান্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
পর্যবেক্ষণে শিশু স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু সংখ্যক সুপারিশকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
বলা হয়েছে, শিশু সনদের ৪৪ ধারা অনুযায়ী, বাংলাদেশ সরকার সিআরসি সনদ গ্রহণের পর থেকে দুটি বিষয়ে অঙ্গিকারবদ্ধ।
সেগুলো হলো প্রতি দুই বছর অন্তর একটি প্রাথমিক রিপোর্ট পেশ ও প্রাথমিক রিপোর্ট পেশের পাঁচ বছর পর একটি করে পিরিয়ডিক রিপোর্ট পেশ করা।
অনুষ্ঠানে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউনিসেফ প্রতিনিধি এডওয়ার্ড বেগবেদার উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বেগবেদার বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে কার্যকর হওয়ার পরপরই যে সব দেশ ১৯৯০ সনে “সিআরসি” সনদ গ্রহণ করেছে সেই সব দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
তিনি আরো বলেন, উত্তরাধুনিক এই যুগে পরিবর্তনশীল বিশ্ব প্রেক্ষাপট বিবেচনায় আসুন শিশুদের সর্বোৎকৃষ্ট স্বার্থের জন্য বিদ্যমান সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমরা আরো কার্যকরী পদক্ষেপ নেই।”