হ্যালোঃ এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য কী?
রায়ীদ মোরশেদঃ উৎসবে যেসব শিশু অংশগ্রহণ করে তারা সবাই তো চলচ্চিত্র নির্মাতা হতে পারবে না। এই উৎসবের মাধ্যমে আমরা চাই শিশুরা চলচ্চিত্র নির্মাতা হতে না পারলেও যেন ভালো দর্শক হতে পারে।
হ্যালোঃ শিশুরা কিভাবে চিলড্রেনস ফিল্ম সোসাইটিতে যোগ দেওয়া যায়?
রায়ীদ মোরশেদঃ চিলড্রেনস ফিল্ম সোসাইটিতে যোগ দিতে হলে আমাদের ফেইসবুক পেইজে ঢুকে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এছাড়া উৎসবে এসেও শিশুরা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
হ্যালোঃ উৎসবে অংশ নেয়া শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতারা এখানে এসে কী শিখছে?
রায়ীদ মোরশেদঃ উৎসব চলাকালীন শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতাদের জন্য বিভিন্ন সেমিনার হচ্ছে। এতে তারা চলচ্চিত্র নির্মাণ সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা নিতে পারছে।
হ্যালোঃ শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের সবকাজ শিশু-কিশোররাই করছে। তারা কি তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব ঠিকঠাকভাবে পালন করছে?
রায়ীদ মোরশেদঃ উৎসবে যেসব শিশু-কিশোররা কাজ করছে তারা প্রত্যেকে বিভিন্ন টিমে ভাগ হয়ে কাজ করছে। এছাড়া তাদের কোনো অসুবিধা হলে তারা টিম লিডারের সাথে বিষয়টি আলোচনা করে দায়িত্ব পালন করছে।
হ্যালোঃ এখানে বিচার করছে কারা?
রায়ীদ মোরশেদঃ আমাদের জুরিবোর্ডের পাঁচজন সদস্যই শিশু।
হ্যালোঃ উৎসবে প্রদর্শিত চলচ্চিত্রগুলো শিশুরা কিভাবে দেখার সুযোগ পাবে?
রায়ীদ মোরশেদঃ উৎসবে প্রদর্শিত চলচ্চিত্রগুলো দেখতে হলে সবাইকে উৎসবে আসতে হবে। আমাদের ভেন্যুগুলোতে গিয়ে ছবিগুলো দেখতে হবে।
হ্যালোঃ উৎসবে প্রদর্শিত কোন ছবিগুলো শিশুদের জন্য দেখা দরকার বলে আপনি মনে করেন?
রায়ীদ মোরশেদঃ এই উৎসবটি শিশু চলচ্চিত্র উৎসব। এখানে প্রদর্শিত প্রতিটি ছবিই শিশুদের দেখা দরকার।