২৫ মার্চ থেকে ৬ মে পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই মেলার আজ শেষ দিন।
ঢাকাভিত্তিক ৬৭টি প্রকাশনী এতে অংশ নেয় যার ৬টি সরকারি ও ৬১টি বেসরকারি।
কাজীপাড়া নিবাসী উম্মে কুলসুম দীপা জানান, অনেকদিন পর আবার যশোরে এরকম বইমেলা হচ্ছে বলে খুব ভালো লাগছে।
দ্বিতীয় শ্রেণি পড়ুয়া জান্নাতকে দেখা গেলো মায়ের সাথে উৎসাহ নিয়ে বই কিনতে।
তার সাথে কথা বলে জানা গেলো সে বাংলা ভাষায় ডিজনির বই ও রূপকথার বই কিনেছে।
কাকলী প্রকাশনী স্টলের বিক্রেতা রেজাউল করিমের সাথে কথা বলে জানা গেল তার মতামত। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বেশি বিক্রি হচ্ছে হুমায়ুন আহমেদ ও মুহম্মদ জাফর ইকবালের বই।
অধিকাংশ ক্রেতা-দর্শনার্থীর দাবী ছিল মেলার সময়সীমা বাড়ানোর।